ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ বিডি ডট কম,মোঃ ইসমাইল হোসেন,১৫ এপ্রিল : কুল্লার মেঘনা উপজেলায় “মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই” তালিকায় অনিয়ম ও দুর্নীতি এবং মোটা অংকের টাকা বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোস্তফা কামাল ও এমপি সুবেদ আলী ভূইয়া বরাবর আবেদনে এই কথা জানা যায়। মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই এ বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ আব্বাসউদ্দিন ও বর্তমান কমান্ডার মোঃ কামালউদ্দিন এবং কুমিল্লা জেলার সহকারী কমান্ডার কারুক হোসেন ছিলেন। সেখানে নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ কামালউদ্দিন (কাঠালিয়া) ও মোঃ গিয়াসউদ্দিন বসে ছিলেন। ফারুক হোসেন (সহকারী কমান্ডার,কুমিল্লা) তাদেরকে উঠিয়ে দিন। এমন কি মেঘনা উপজেলার প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোঃ ইসমাইল হোসেন ও সাধারন সম্পাদক আবদুল মালেককে রুম থেকে বাহির করে মোটা অংকের টাকার বাণিজ্য করার অভিযোগ পাওয়া যায়। অভিযোগ জানা যায়, প্রকাশ থাকে যে যারা মুক্তিযোদ্ধা নয় তাদের থেকে মোঃ আব্বাস উদ্দিন ও মোঃ কামাল উদ্দিন ৫০ হাজার টাকা নিয়ে ক তালিকা তৈরি করেন । “মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই” কমিটির তালিকায় বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ আব্বাস উদ্দিনের নাম না থাকা সত্বেও সে ভিতরে ছিল। অনেকে বলছে, মেঘনাতে বিএনপি ও জামাত আওয়ামীলোকদের কাধে শোয়ার হয়ে যে কোন দূর্ঘটনা ঘটাতে পারে। মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা কামালের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী, আ, ক, ম মোজাম্মেল হক এম. পি বিষয়টি আজ তদন্তের জন্য জেলা প্রশাসক কুমিল্লা বরাবর প্রেরণ করেছেন। মেঘনা মুক্তিযোদ্ধা অফিসে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা মোঃ কামালকে (কাঠালিয়া) পাওয়া যায়। তাহারা মুক্তিযোদ্ধা তালিক সমন্দে কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেন নাই। মুক্তিযোদ্ধা মোঃ কামালকে অফিসে পাওয়া যায়নি। তিনি মুক্তিযোদ্ধা তালিকা বোর্ডে টাঙ্গান নি। এই ব্যাপারে স্থানীয় এমপি মেজর জেনারেল সুবেদ আলী ভূইয়া জানে না । তিনি বিদেশ হইতে ২৭ আরিখে দেশে ফিরবেন। যারা কামালের কাছে হইতে মোটা অংকের টাকা দিয়া সার্টিফিকেট কিনেছে এরা অফিস থেকে নিরাশ হয়ে ফিরছে। কামালউদ্দিন তালিক নিয়ে লাপাত্তা বলে অনেক মুক্তিযোদ্ধা জানিয়েছেন।