ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ বিডি ডট কম,নিজস্ব প্রতিনিধি,০৫ ফেব্রুয়ারী : বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এই রাজনৈতিক নেতার কফিনে প্রথমে ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও পরে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে বর্ষীয়ান এই নেতার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান জানানো হয়। পরে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সুরঞ্জিতের মরদেহের প্রতি।
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের শ্রদ্ধা জানানোর আগে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সুরঞ্জিতের প্রতি জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মান।
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও প্রয়াত এই সংসদ সদস্যের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ধ্রুবেষানন্দ মহারাজ এ সময় বিশেষ প্রার্থনা করেন।
শ্রদ্ধা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে সুরঞ্জিতের জীবনী পড়ে শোনান সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ। পরে সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেন সেনগুপ্ত বক্তব্য দেন।
তিনি বলেন, ‘আমি এখন অভিভাবকহীন। তবে আমি নিজেকে অভিভাবকহীন ভাবছি না। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সব সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আছেন। আমাদের এই ক্রাইসিস টাইমে তিনি আমাদের পাশে থাকবেন আশা করি’।
সৌমেন বলেন, ‘আমার বাবা সারা জীবন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি করেছেন। সবসময় মানুষের উপকার করেছেন। কেউ কোনো সমস্যা নিয়ে গেলে তার কাছ থেকে খালি ফিরতেন না’।
জাতীয় পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি), সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকেও সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
বিএনপির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ। সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, কৃষক, শ্রমিক, জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীও ছিলেন।
এছাড়া মন্ত্রিসভার সদস্য, সংসদ সদস্য, সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে।
অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী কয়েক মিনিট সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেনের সঙ্গে কথা বলেন।
সোমবার সকালে হেলিকপ্টারে করে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ সিলেটে নেওয়া হবে। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে নেওয়া হবে। বিকাল ৩টায় সেখানেই হবে তার শেষকৃত্য। বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এই রাজনৈতিক নেতার কফিনে প্রথমে ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও পরে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে বর্ষীয়ান এই নেতার মরদেহের প্রতি রাষ্ট্রীয় সম্মান জানানো হয়। পরে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সুরঞ্জিতের মরদেহের প্রতি।
রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের শ্রদ্ধা জানানোর আগে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সুরঞ্জিতের প্রতি জানানো হয় রাষ্ট্রীয় সম্মান।
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও প্রয়াত এই সংসদ সদস্যের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ধ্রুবেষানন্দ মহারাজ এ সময় বিশেষ প্রার্থনা করেন।
শ্রদ্ধা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে সুরঞ্জিতের জীবনী পড়ে শোনান সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ। পরে সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেন সেনগুপ্ত বক্তব্য দেন।
তিনি বলেন, ‘আমি এখন অভিভাবকহীন। তবে আমি নিজেকে অভিভাবকহীন ভাবছি না। আমাদের পরিবারের সঙ্গে সব সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আছেন। আমাদের এই ক্রাইসিস টাইমে তিনি আমাদের পাশে থাকবেন আশা করি’।
সৌমেন বলেন, ‘আমার বাবা সারা জীবন প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি করেছেন। সবসময় মানুষের উপকার করেছেন। কেউ কোনো সমস্যা নিয়ে গেলে তার কাছ থেকে খালি ফিরতেন না’।
জাতীয় পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি), সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকেও সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
বিএনপির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ। সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, কৃষক, শ্রমিক, জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীও ছিলেন।
এছাড়া মন্ত্রিসভার সদস্য, সংসদ সদস্য, সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে।
অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী কয়েক মিনিট সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেনের সঙ্গে কথা বলেন।
সোমবার সকালে হেলিকপ্টারে করে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মরদেহ সিলেটে নেওয়া হবে। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে নেওয়া হবে। বিকাল ৩টায় সেখানেই হবে তার শেষকৃত্য।