সন্ত্রাসী কার্যক্রম রুখতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।
রোববার (০৩ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এ পরামর্শ দেন।
ছাত্রলীগের উদ্যোগে ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশে’র আয়োজন করা হয়।
অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, দেশের সব আঙুল ছিল কওমি মাদ্রাসার দিকে। কিন্তু শুধু কওমি মাদ্রাসাই নয় ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত, এমনকি নর্থ সাউথসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে।
‘তাদের ঠেকাতে অভিভাবক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের সচেতন হতে হবে।’
ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ-সমাবেশ সঞ্চালনা করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক এইচ এম জাকির হোসাইন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি আবিদ আল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। পরে তা রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়।