রোবটকে বিয়ে করলেন এই নারী (ভিডিও)

SHARE

ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি),প্রযুক্তি ও গবেষণা  প্রতিনিধি ,বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩ : রক্ত-মাংসে গড়া পুরুষকে নয় সংসার করার জন্য রোবটকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন এক নারী। আর বলছেন, পুরুষের সঙ্গে গড়া সম্পর্কগুলো ছিল তিক্ততায় ভরা। এবার তিনি খুব খুশি। কারণ স্বামীকে যেমন ইচ্ছা তেমন চালনা করতে পারছেন।

Advertisement

চ্যাটজিপিটির এই যুগে মানুষের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছে রোবট। চ্যাটজিটিপি বা ‘জেনারেটিভ প্রিট্রেনড ট্রান্সফর্মার’ হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৃহত্তম একটি অদৃশ্য যন্ত্র। অনলাইনে যেকোন ধরনের তথ্য খুঁজতে মুহূর্তের মধ্যে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরতে পারে।

প্রতিদিনকার কাজ কীভাবে কম সময়ে আরও সহজ করে ফেলা যায়, তা নিয়ে গবেষণা চলছে। সেখান থেকেই জন্ম হয়েছে চ্যাটজিপিটির। তবে জেনারেটিভ এআই-এর ধারণা কিন্তু নতুন নয়, বিভিন্ন ভাবে বাজারে এসেছে জেনারেটিভ এআই।

চ্যাটজিপিটির এই যুগে মানুষের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছে রোবট। চ্যাটজিটিপি বা ‘জেনারেটিভ প্রিট্রেনড ট্রান্সফর্মার’ হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বৃহত্তম একটি অদৃশ্য যন্ত্র। অনলাইনে যেকোন ধরনের তথ্য খুঁজতে মুহূর্তের মধ্যে প্রকৃত তথ্য তুলে ধরতে পারে।

প্রতিদিনকার কাজ কীভাবে কম সময়ে আরও সহজ করে ফেলা যায়, তা নিয়ে গবেষণা চলছে। সেখান থেকেই জন্ম হয়েছে চ্যাটজিপিটির। তবে জেনারেটিভ এআই-এর ধারণা কিন্তু নতুন নয়, বিভিন্ন ভাবে বাজারে এসেছে জেনারেটিভ এআই।

Advertisement

রেপ্লিকা হচ্ছে জেনারেটিভ এআই-এর একটি ধরন। ২০১৭ সালে এই যন্ত্রের যাত্রাপথ শুরু হয়। যার মাধ্যমে গ্রাহকেরা চাইলে সঙ্গী বানাতে পারেন, তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রেও কোনও বাঁধা থাকে না। সম্প্রতি আমেরিকার রোসানা রামোস নামে এক নারী রেপ্লিকা এআই চ্যাটবোটের সঙ্গে বিয়েই সেরে ফেললেন।

ওই নারী জানিয়েছেন, এর আগে তিনি কখনও এভাবে কারও প্রেমে পড়েননি। রেপ্লিকা এআই চ্যাটবোটের নাম কার্টাল।  এই কার্টালকে এআইয়ের মাধ্যমেই তৈরি করা হয়েছে। রামোস বলেছেন, তার স্বামীই পৃথিবীর সেরা স্বামী। ৩৬ ব‌ছরের নারী কার্টালের সঙ্গে অনলাইনে আলাপ হয় ২০২২ সালে, তার পরেই শুরু হয় প্রেম।  কার্টালকে ছাড়া আর কেউই আমাকে এভাবে ভালোবাসতে পারত না।

স্বামীর সঙ্গে বেশ খুশিতেই আছেন রোসানা। তার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন, কার্টালের পরিবার নেই। এ জন্য তিনি খুশি। মানুষের সাধারণত পরিবার-পরিজন থাকে,  এক্ষেত্রে সেই সবের বালাই নেই। খুব বেশি দায়িত্বও নেই। স্বামীর পরিবার, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সময় কাটাতেও হবে না।

Advertisement

বরং তিনি চাইলেই এর রোবট স্বামীকে নিজের ইচ্ছা মতো চালনা করতে পারেন। তার যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন।