তাদেরকে সমাজে সাধারণ জনগণ কোনদিনই ক্ষমা করবে না।।

দুই চোখের পানি ছেড়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে, কথাগুলো বলেছেন, মেঘনা উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা, উপজেলার স্থপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মেঘনা উপজেলা শাখার সংগ্রামী সভাপতি, সাবেক চেয়ারম্যান, মেঘনা উপজেলার বহু প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন (মেঘনা -হোমনা) এমপি প্রার্থী মেঘনার ভাওরখোলা গ্রামের কৃতি সন্তান মোঃ শফিকুল আলম শফিক ভাই।।

তিনি বলেন, আমি যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট মেঘনা “”উপজেলা”””” না চেয়ে আমার ব্যক্তিগত জীবনের জন্য (ব্যবসা -বাণিজ্য) চাইতাম, তাহলে আমার এই জীবনে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হতে পারতাম। বিলাস বহুল জীবনযাপন করতে পারতাম। কোটি টাকা দামের গাড়ি ব্যবহার করতে পারতাম।

হতে পারতাম অনেক ধনসম্পদের মালিক, গড়ে তুলতে পারতাম বিশাল ক্যাডার বাহিনী। যেদিকেই যেতাম আমার পিছনে পিছনে কয়েক শত গাড়ি, বডিগার্ড হিসেবে থাকতো

আমি ইচ্ছে করলে নদীর চাঁদাবাজি, স্থলপথের চাঁদাবাজি, মানুষের ধন-সম্পদ লুটপাট, করার মধ্য দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা অর্জন করতে পারতাম।।

এবং সঙ্গে থাকা বিশাল বাহিনীকেও দিতে পারতাম তখন আমার অনেক মূল্য থাকতো।

কিন্তু আমি সেটা করিনি। আমি সব সময় ভেবেছি, মেঘনা উপজেলা আমার, জীবন যৌবন শেষ করে এই উপজেলা বাস্তবায়ন করেছি সুতরাং এই উপজেলার মানুষ কোন অশান্তিতে থাকবে এমন কাজ আমার দ্বারা হবে না।।

এদেশের মানুষ সর্বদলের, সর্ব ধর্মের, সাধারণ জনগণ মিলেমিশে একসাথে সুখে শান্তিতে বসবাস করবে জনগণের ন্যায্য অধিকার কেউ হনন করতে পারবে না

জনাব শফিকুল আলম মেঘনা উপজেলার সর্বস্তরের জনগণের উদ্দেশ্যে আবেগঘন বক্তব্যে বলেন : আমি আপনাদের সন্তান, আপনারা আমার ভাই, বোন, আপনারা আমার সমস্ত দেহ, আপনাদের ছাড়া এই পৃথিবীতে আমার আর কিছুই নেই, কিছুই করি ও নাই, আপনারাই আমার সম্পদ।

“””””আপনারই আমার জীবন””””, “”আপনারাই আমার মরণ “”

বুক ভরা আশা নিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অসম্পূর্ণ কাজ গুলো সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এবং মেঘনা উপজেলার সাধারণ জনগণের সর্ব দিকের, সর্ব অধিকার,, পরিপূর্ণ স্বাধীন, বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে,, এমপি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি ।।

আমি যদি আপনাদের সন্তান হয়ে থাকি তাহলে আমাকে একটি করে ভোট দিবেন এবং আমার সঙ্গে থাকবেন।

“””আমি আপনাদের সঙ্গে মরনের আগ পর্যন্ত থাকবো”” ইনশাআল্লাহ।