Advertisement
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কক্সবাজারস্থ র্যাবের কার্যালয়ে অভিযান সংক্রান্ত বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলন তিনি একথা বলেন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, এই অঞ্চলে যারা মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তাদেরকে তারা চাঁদার বিনিময়ে সহযোগিতা করে আসছিল। এইসব মাদক তারা অর্থের বিনিময়ে সংরক্ষণ করতো।
Advertisement
এর আগে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরসা’র দুই কমান্ডারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৫। মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকার পাহাড়ে ওই অভিযান চালানো হয় বলে জানিয়েছেন র্যাব ১৫ এর আইন ও গণমাধ্যম শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক আবু সালাম চৌধুরী।
Advertisement
র্যাব জানিয়েছে, টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং এলাকা অভিযান চালিয়ে আরসার শীর্ষ সন্ত্রাসী ও গান কমান্ডার রহিমুল্লাহ প্রকাশ মুছা, আরসার আরেক সন্ত্রাসী ও তাদের সহযোগী দুই বাংলাদেশিসহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের আস্তানা থেকে প্রায় ৪৪ কেজি বিস্ফোরক সদৃশ বস্তু, দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।