ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি),ঢাকা প্রতিনিধি,রোববার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩ : রাস্তায় বেরিয়ে সব থেকে সমস্যা হয় যখন শৌচালয়ে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। বাড়ি ফেরা পর্যন্ত অপেক্ষা করাও যায় না। শৌচালয়ে না যাওয়া পর্যন্ত শারীরিক অস্বস্তি চলতেই থাকে। ফলে রাস্তার সাধারণ শৌচালয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পাশাপাশি অনেকেই আশঙ্কা করেন, এ ধরনের শৌচাগার ব্যবহার করলে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে যায়।
Advertisement
গণশৌচাগার ব্যবহারে ‘ইউটিআই’ বা মূত্রনালীর সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। সেইসঙ্গে যৌনরোগের আশঙ্কাও কিন্তু একেবারে এড়িয়ে যাওয়া যায় না। শৌচালয়ের কোথাও স্পর্শ না করলে সংক্রমণের আশঙ্কা কম। তবে কমোড ব্যবহার করতে হলে বাড়তি কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরি। চলুন সে সম্পর্কে জেনে নিই-
Advertisement
- এখন অনেক ধরনের জীবাণুনাশক স্প্রে পাওয়া যায় বাজারে। শৌচাগারে কমোড ব্যবহারের আগে জীবাণুনাশক স্প্রে ছড়িয়ে নিন উপরে। ফ্লাশ করে তারপর ব্যবহার করুন। এতে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা কমবে। মূত্রাশয়ের সংক্রমণও এড়ানো যাবে।
-
Advertisement
- শৌচাগারে গেলে স্যানিটাইজার ব্যবহার করা আবশ্যিক। বিশেষ করে কমোড ব্যবহারের পরে। সম্ভব হলে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুয়ে নিন। অফিসের শৌচাগারে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধোয়ার সুযোগ থাকলেও রাস্তার সব কয়েকটি শৌচালয়ে হ্যান্ডওয়াশ থাকে না। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে।
-
Advertisement
- শৌচালয়ে গিয়ে কল চালাতে, ফ্লাশ করতে অথবা দরজার হাতল ধরার প্রয়োজন হলে টিস্যু কাগজ দিয়ে ধরুন। খালি হাতে ধরবেন না। কোথাও স্পর্শ করার পর হাত পরিষ্কার না করে অন্যত্র স্পর্শ করবেন না।
-
Advertisement
- শৌচালয়ের মেঝেতে ব্যাগ বা অন্য কোনও জিনিস মোটেই রাখবেন না। যদি পোশাক খোলার প্রয়োজন হয়, তবে পোশাক ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস উঁচু কোনও স্থানে রাখুন। শৌচালয় থেকে বেরিয়ে সেগুলিতে স্যানিটাইজার স্প্রে করে নিন।