
রাত সাড়ে ১০টার দিকে হেফাজত নেতারা বেরিয়ে যাওয়ার সময় গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের কোনো উত্তর না দিয়েই চলে যান।
তবে কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে জানা না গেলেও একাধিক সূত্র বলছে, হেফাজত আমির বৈঠকে গ্রেপ্তার নেতাকর্মীদের মুক্তি এবং করোনা নিয়ন্ত্রণে কঠোর বিধিনিষেধ শেষে কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছেন।
এ ছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কওমি মাদ্রাসাগুলাকে নিবন্ধনের আওতায় আনাসহ মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রমের বিষয়ে সমন্বিত নীতিমালা তৈরির উদ্যোগের বিষয়েও কথা বলেছেন জুনায়েদ বাবুনগরী।
অন্য একটি সূত্র জানিয়েছে, সকালে চিকিৎসার জন্য কঠোর লকডাউনের মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছিলেন তারা। যদিও গুঞ্জন ছিল, তাদের ঢাকায় আসার মূল উদ্দেশ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করা।
এর আগে গত ৪ মে নুরুল ইসলাম জিহাদীর নেতৃত্বে হেফাজতের নেতারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন। হেফাজতের নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি ও কোনো ধরনের সহিংসতা না করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন তারা।