রোববার (১৭ মে) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে এ সব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। এ সময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সচিব মো. শাহ কামাল গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা সব রকমের প্রস্তুতি নিয়েছি। ইতোমধ্যেই শনিবার জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে মিটিং করেছি। উপকূলীয় জেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়সহ যেকোনো দুর্যোগে স্থায়ী কার্যাদেশ (এসওডি) অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেয় সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিমির মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিমি, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল এবং গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।