ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম,বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ডেস্ক,১৭ মার্চ : ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সনদ। তৎকালীন রেস কোর্সের ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই আগুনঝরা ভাষণই আমাদের দিয়েছিল সাহস আর স্বাধীন বাংলদেশ দেখার স্বপ্ন।
৭ মার্চের ভাষণে তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশ) বাঙালিদেরকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান। ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কো এই ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ২০১৭ সালের অক্টোবরের শেষে ইউনেস্কো ৭ মার্চের ভাষণকে ‘ডকুমেন্টারি হেরিটেজ’ (বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার এই অনবদ্য দলিল সকল বাঙালি সহ সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এক অনুপ্রেরণা হয়ে আছে। সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে দেশের লাখো বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের মাঝে ঐতিহাসিক ভাষণকে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তা ইশারা ভাষায় রূপদান করেছে গ্রামীণফোন।
সৈয়দ হাসান ইমাম, অপি করিম, তাহসান খান, আরাফাত সুলতানা লতা, বিদ্যা সিনহা মীম, মাসুমা রহমান নাবিলা, মনোজ প্রামাণিক, আফরান নিশো ও গাওসুল আলম শাওনদের মতো স্বনামধন্য মিডিয়া ব্যক্তিত্বকে দিয়ে ইশারার ভাষায় পুরো ভাষণটিকে ধারণ করেছে গ্রামীণফোন।
এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে তরুণ প্রজন্মের কাছে নিয়ে আসতে গ্রামীণফোন সবসময়ই চেষ্টা করে। এই উদ্যোগটিও এর ব্যতিক্রম নয়।
