এককভাবে নির্বাচন করার লক্ষ্যে আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনের জন্য মেয়র প্রার্থীদের প্রথম পর্যায়ের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। বুধবার এসব প্রার্থীর নাম গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
মেয়র প্রার্থীরা হলেন :
ফেরদৌস আহমদ (ধনবাড়ী-টাঙ্গাইল), মোঃ মোজাম্মেল হক (টাঙ্গাইল সদর), মোঃ আয়নাল হক শিকদার (সখিপুর-টাঙ্গাইল), মোঃ এনামুল হক জোয়ার্দার (সরিষাবাড়ি-জামালপুর), খন্দকার হাফিজুর রহমান (জামালপুর সদর), মোঃ খোরশেদ আলম (ইসলামপুর-জামালপুর), মোঃ আতাউর রহমান লেলিন (মুক্তাগাছা-ময়মনসিংহ), মোঃ শফিকুল ইসলাম (ত্রিশাল), মোঃ শফিকুজ্জামান (নান্দাইল-ময়মনসিংহ), মোঃ জিয়াউর রহমান খান (ফুলবাড়িয়া-ময়মনসিংহ), মোঃ ফিরোজ খাঁন (মদন-নেত্রকোনা), মোঃ আবুবক্কর সিদ্দিক (কুলিয়ারচর-কিশোরগঞ্জ), এড. আলাউদ্দিন আহম্মেদ (কটিয়াদি-কিশোরগঞ্জ), মোঃ আজিজুর রহমান (সাভার-ঢাকা), নজরুল ইসলাম সরকার বাবুল (মনোহরদী-নরসিংদী জেলা), মোঃ তজিবর রহমান (পাংশা-রাজবাড়ী), মোঃ হেলাল মাহমুদ (গোয়ালন্দ-রাজবাড়ি), মোঃ শুকুর চৌধুরী (রাজবাড়ি সদর), মোঃ সিরাজুল হক (মাদারীপুর-সদর), এস.এম. মোর্তুজা আলম (গাংনী-মেহেরপুর জেলা), মোঃ আবুল কালাম (কুমারখালী-কুষ্টিয়া), মোহাম্মদ আব্দুস সবুর (বেনাপোল-যশোর জেলা), মীর্জা আলী হাসান (বাগেরহাট সদর), মোঃ মুনছুর আলী (কলারোয়া-সাতক্ষীরা), শেখ আজাহার হোসেন (সাতক্ষীরা সদর), আবুল কালাম আজাদ (চান্দিনা-কুমিল্লা), মোঃ মোখলেছুর রহমান (লাকসাম-কুমিল্লা), ভিপি মোঃ অহিদুল ইসলাম সরকার (দাউদকান্দি-কুমিল্লা), মোঃ খোরশেদ আলম (চৌদ্দগ্রাম-কুমিল্লা), মোঃ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ( হোমনা-কুমিল্লা), এস.এ. ওয়াদুদ মিয়াজী (বরুরা-কুমিল্লা), মোঃ শফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী (ফরিদগঞ্জ-চাঁদপুর), এম এ সেলিম মাহমুদ (হাজীগঞ্জ- চাঁদপুর), ফজলুল করিম (চাটখিল-নোয়াখালী), আব্দুল ওয়াদুদ মৃধা (রায়পুর-লক্ষ্মীপুর), মোহাম্মদ মহসিন (রায়গঞ্জ-লক্ষ্মীপুর), মোঃ ইব্রাহীম আল হোসাইন (বাঁশখালী-চট্টগ্রাম), মোঃ ইউসুফ চৌধুরী (সাতকানিয়া-চট্টগ্রাম), মোঃ এরশাদ উল্ল্যাহ (মিরসরাই-চট্টগ্রাম), সামসুল আলম মাষ্টার (পটিয়া-চট্টগ্রাম), মেজবাহ উদ্দিন আকবর (রাউজান-কুমিল্লা), রাজিবুল ইসলাম শিকদার (রাঙ্গুনিয়া-চট্টগ্রাম), আলহাজ্ব নুরুন্নবী ভূঁইয়া (সীতাকুন্ডু-চট্টগ্রাম), মোহাম্মদ ইসহাক (খাগড়াছড়ি সদর), ডা. শিবপ্রসাদ মিশ্র (রাঙামাটি), মিজানুর রহমান বিপ্লব (বান্দরবন সদর), প্রভাষক মোঃ আমিনুল ইসলাম (কালাই-জয়পুরহাট), মোঃ শাহজাহান আলী (চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর), মোঃ তৌহিদুল ইসলাম শাহীন (নাচোল-চাঁপাইনবাগঞ্জ), মোঃ আজগর আলী (নজিরপুর-নঁওগা), মোঃ ইফতারুল ইসলাম বাবুল (নঁওগা সদর), মোঃ জয়নাল আবেদীন (কেশরহাট-রাজশাহী জেলা), মোঃ গোলাব হোসেন (গোদাগাড়ী-রাজশাহী), মোঃ আবু তালেব প্রামানীক (ভবানীগঞ্জ-রাজশাহী), মোঃ আজহার আলী (দুর্গাপুর-রাজশাহী), মোঃ এনামুল হক (পুঠিয়া-রাজশাহী), বেলাল আহমেদ হিরু (বড়াইগ্রাম-নাটোর), মোঃ আব্দুল মান্নাফ (নাটোর সদর), মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক (শাহজাদপুর-সিরাজগঞ্জ), মির্জা ফারুক আহম্মেদ (সিরাজগঞ্জ সদর), আলহাজ্ব মোঃ মমতাজ উদ্দিন বিশ্বাস (সুজানগর-পাবনা), রফিকুল ইসলাম রফিক সরদার (দিরাই-সুনামগঞ্জ), মোঃ আব্দুল মালেক ফারুক (জকিগঞ্জ-সিলেট), বাবুল আহম্মেদ (কানাইঘাট-সিলেট), মোঃ মহিবুর রহমান (কুলাউড়া-মৌলভীবাজার), রফিকুল আলম (কমলগঞ্জ-মৌলভীবাজার), মীর মোঃ মজিবুর রহমান (বড়লেখা-মৌলভীবাজার), মাহমুদ চৌধুরী (নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ), মোল্লা আবু নাঈম মোঃ শিবলী খায়ের (হবিগঞ্জ সদর), আসিফ ইকবাল (চুনারুঘাট-হবিগঞ্জ), মোঃ আব্দুল জলিল হাওলাদার (বরগুনা সদর), মোঃ আবুল কালাম আজাদ (পাথরঘাটা-বরগুনা জেলা), হুমায়ন কবির মাসুম খান (কলাপাড়া-পটুয়াখালী), মোঃ আনোয়ার হাওলাদার (কুয়াকাটা-পটুয়াখালী), মোঃ শামসুল আরেফিন (রানীশংকৈল-ঠাকুরগাঁও), মোঃ গোলাম হোসেন (পীরগঞ্জ-ঠাকুরগাঁও), মোঃ আব্দুল মোতালেব (দিনাজপুর সদর), মোঃ জামিল হোসেন (ফুলবাড়ি-দিনাজপুর), মোঃ দেলোয়ার হোসেন আবু (বীরগঞ্জ-দিনাজপুর), মোঃ সুরুজ আলী শেখ (হাকিমপুর-দিনাজপুর), শেখ রাজু আহম্মদ (ঘোড়াঘাট-দিনাজপুর), মোঃ জয়নাল আবেদিন (সৈয়দপুর-নীলফামারী), শাহ আব্দুল কাদের চৌধুরী (জলঢাকা-নীলফামারী), মোঃ আব্দুল হামিদ রঞ্জু (পাটগ্রাম-লালমনিরহাট), মোঃ লতিফুল খবির (বদরগঞ্জ-রংপুর), এ.কে.এম. শফিকুল ইসলাম (উলিপুর-কুড়িগ্রাম), মোঃ আব্দুর রহমান মিয়া (নাগেশ্বরী-কুড়িগ্রাম), আলহাজ্ব মোঃ মশিউর রহমান সরকার (সুন্দরগঞ্জ-গাইবান্ধা), মোঃ আখতার হোসেন জুয়েল (গাইবান্ধা সদর), তালুকদার আক্তার ফারুক (মংলা- বাগেরহাট), আ. স. ম মোক্তাদির তিতাস (জয়পুরহাট সদর), গোলাম মোস্তাফা চৌধুরী (পাবনা সদর) ও মির্জা ইকবাল আলমগীর (ফেনী সদর)।
গত ২৯ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলীয় মেয়র প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়ার পর ফরম বিতরণ এবং ওইদিন দুপুর ২টার পর থেকে ফরম জমা নেওয়া শুরু হয়। মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীদের কাছ থেকে মানি রিসিটের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকাও নেওয়া হয়।