ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ বিডি ডট কম,মাজহারুল ইসলাম, ক্রাইম রিপোর্টার,১২ ডিসেম্বর : সোস্যাল সেইফটি নেট ফাউনন্ডেশন (গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাইক্রোক্রেডিট রেগুটেরী অর্থরীটি কতৃক অনুমেদিত) রামকৃষ্ণপুর শাখা ব্যবস্থঅপক ও উর্ধতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ। বিনা রশিদে অতিরিক্ত অর্থদায়, ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে দীর্ঘ সময় ভাগান্তি। নিজেদের মনগড়ামতো গ্রাহকদের ভর্তি এবং ছাটাই চলছে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২০১১ সালের শেষের দিকে সনদ (১০(২৪ )/ (২) পেয়ে প্রথমে মাত্র একটি শাখা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সমাজ সেবামূলক কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে মাঠে নামে। পরে কুমিল্লা জেলাধীন হোমনা উপজেলার রামকৃষ্ণপুর বাজারে আরও একটি শাখা খোলে। দীর্ঘ দিন অত্র শাখায় সুনাম থাকলেও বর্তমানে চলছে নানান অনিয়ম। ঠিক এমই অভিযোগ করেছে অসংখ্য গ্রাহক অত্র শাখা ব্যবস্থাপক জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে। তবে এই ভোক্ত ভূগিদের অনেকেই প্রকাশ না করার শর্তে এসব অভিযোগ করেন। এর কারণ হল পরর্তীতে ঋণ না পাওয়ার আশক্ষায়। তবে হেলাল নামে একজন জানায় তার স্ত্রী (রেহেনা) প্রায় চার বছরের সদস্য। প্রতি বছল ঋণের পরিমান বৃদ্ধি করার সুবাদেই এবার ষাট হাজার টাকার ঋণ প্রস্তাব করে রেহেনা বেগম। আর এই ঋণ উত্তোলন করেই তার স্বামী হেলাল ব্রবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও জমি লিজ নিয়ে চাষাবাদ করে দিন যাপন করেন। কিন্তু শাখা ব্যবস্থাপনক দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলেন দু এক দিনের মধ্যেই বড় স্যাড় আসার নাম করে পরবর্তী সপ্তাহের কথা বলেন এব হেলালকে উদ্দেশ্য করে বলে বড় স্যঅর আপনাদের বাড়ী তদন্ত করবেন এ জন্য আপনাদের চা-নাস্তার খরচ দিতে হবে। হেলাল উদ্দিন বিষয়টি পরিস্কারভাবে না বুঝার কারনে জামির হোসেন আরও দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করিয়ে বলেন, (হেলালকে) বড় স্যার আপনাকে ঋণ না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আল-আমীন নামের আরও একজন জানায় প্রায় দেড় মাস ম্যানেজার ঋণ দেওয়ার কথা বিষয়টি সরাসরি শাখা ব্যবস্থাপকের সাথে কথঅ বলার পর জানান ঐ একই কথা (বড় স্যার) ।
হেলাল কিস্তি সময় মতো পরিশোধ করেছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন নিয়মিত কিস্তি ও সঞ্চয় প্রদান করেছে শুধু বড় স্যারই সমস্যা আল- আমীনের অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিদনি (শাখঅ ব্যবস্থাপক) বলেন তাহার স্থায়ী কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নেই সেটাই কারণ। তবে চা- নাস্তার বিষয়টি নিয়ে জিজ্ঞাসা করতে কৌশলে এড়িয়ে যান। অপরদিকে সরজমীনে মাঠ পযায়ের কেন্দ্রে গিয়ে জানা যায় অধিকাংশ গ্রাহকেদেরই কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা ভ্রাম্মমান ব্যবসা তাদের কিছু কিছু ঋণ গ্রহীতাদের বেলায় স্বজনপ্রীতিও দেখানো হয়েছে জানায়য়। পূণরায় এসব নিয়েম বহিভূত কার্যক্রমের কারণ জানতে চাওয়া হলে শাখা ব্যবস্থাপক স্বজন প্রীতির বিষয়টি স্বীকার করলেও নিজে ব্যপারে সম্পূর্ণ নির্দোষ দাবি করে আরও এক কর্মকর্তার উপার দায়ভার চাপিয়ে দেন। ওই কর্মকর্তার নাম জানতে চাওয়া হলে বলেন তাহার নাম মানিক এবং মানিকই এই প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত দেখাশোনা করে, তার উপর দিয়ে আমার কথা বার্তা চলেনা। এই নিয়ে মানিক সাহেেবর চাইলে অভিযোগটি মিথ্যাও বানোয়াট বলে আখ্যায়িত করেন।