জঙ্গীদের বিষয়ে নাগরিকদের সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, জঙ্গীরা সাধারণত যেসব বাসা ভাড়া নেন সেখানে খুব বেশি ফার্নিচার নেন না। টেলিভিশন থাকে না এবং প্রতিবেশীর সঙ্গে যোগাযোগও থাকে না। দরজা জানালা সব সময় বন্ধ থাকে। এ ব্যাপারগুলো নিয়ে সবাইকে সচেতন থাকবেন। এ ধরনের কিছু পেলে সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো আহ্বান জানিয়েছেন। আইজিপি বলেন, আইপিইউ সম্মেলন উপলক্ষে যেখানে যে নিরাপত্তা প্রয়োজন তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে শুরু করে ভেন্যু পর্যন্ত নিরাপত্তা দেওয়া হয়।
অতিথিরা যেসব হোটেলে থাকবেন সেখানেও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়ছে। হোটেল থেকে ভেন্যু পর্যন্ত আসা-যাওয়ার পথে নিরপাত্তা দেওয়া হবে। অতিথিদের গাড়ির সামনে পেছনে পুলিশের গাড়ি থাকবে। তিনি বলেন, আইপিইউ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঘিরে পুরো এলাকায় ৬ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা থাকবে। শুধু ভেন্যু নয়, গোটা শহরই নিরাপত্তার বলয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। তবে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করা হচ্ছে ট্রাফিক ব্যবস্থা। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় বের না করার আহ্বান জানান তিনি।