ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি) ,ঢাকা প্রতিনিধি , শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১ :
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তাল পুরো দেশ। আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও গুলিতে দুই শতাধিক নিহত এবং পাঁচ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।
Advertisement
সেনাবাহিনীকে বলেছিলাম, প্লিজ আমাদের নিজস্ব সন্তানদের হত্যা করবেন না।
নিরাপত্তা পর্যবেক্ষক এবং মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রাণঘাতী গুলির ব্যবহার হয়েছে।
কোটা আন্দোলন থেকে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, এপিবিএন এবং আনসার সব বাহিনীকে মাঠে নামানো হয়।
Advertisement
এ আন্দোলনের সময় ব্যাপকভাবে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়েছে। হেলিকপ্টার থেকে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।
গুলির ব্যবহার নিয়ে নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এরকমভাবে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করতে পারে- এটা তিনি চিন্তাও করতে পারেন না।
এ ব্যাপারে এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘কি বলব! আমি তো সামরিক বাহিনীতে চাকরি করেছি, মোটামুটি একটা যুদ্ধ দেখেছি, একটা ইনসারজেন্সি অপারেশনে ছিলাম বেশ কয়েক বছর।’
Advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘হেলিকপ্টার দিয়ে এরকম অপারেশন চালাতে আমি দেখিনি। কাকে মেরেছিল। তারা বলছে- আমরা টিয়ারগ্যাস মারছি, সাউন্ড গ্রেনেড মারছি; কেন হেলিকপ্টার দিয়ে মারতে হবে?’
সূত্র: বিবিসি