ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি) ,আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি , শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ :
ভারতের মণিপুর রাজ্যের চূড়াচাঁদপুর ও কাংপোকপি জেলার গহীন জঙ্গলে অভিযান চালিয়ে গোপন একটি ‘অস্ত্রাগারের’ সন্ধান পেয়েছে ভারতের সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনী। সেখান থেকে বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
Advertisement
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সেনাবাহিনীর জনসংযোগ দপ্তর থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ভারতীয় সেনাবাহিনী, মনিপুর পুলিশ, কেন্দ্রীয় এলিট ফোর্স সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ) এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যদের যৌথবাহিনীর ৪৮ ঘণ্টার অভিযানে চূড়াচাঁদপুর ও কাংপোকপি জুড়ে বিস্তৃত গহীন জঙ্গলে একটি গোপন অস্ত্রাগার থেকে বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্র এবং গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে।”
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, উদ্ধারকৃত অস্ত্র-গোলাবারুদের মধ্যে রয়েছে ম্যাগজিনসহ একটি ৭ দশমিক ৬২ এমএম একে সিরিজ অ্যাসল্ট রাইফেল, তিনটি মাঝারি আকৃতির ক্রুড মর্টার (স্থানীয়ভাবে পাম্পি নামে পরিচিত), একটি মডিফায়েড এম-১৬ অ্যাসল্ট রাইফেল, দেশে তৈরি ৭ দশমিক ৫ ফুটের একটি রকেট, দেশে তৈরি একটি বড় মর্টার এবং বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ। জব্দ করা এসব অস্ত্র-গোলাবারুদগুলো আপাতত মণিপুর পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এ বিষয়ে তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ।
Advertisement
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, উদ্ধারকৃত অস্ত্র-গোলাবারুদের মধ্যে রয়েছে ম্যাগজিনসহ একটি ৭ দশমিক ৬২ এমএম একে সিরিজ অ্যাসল্ট রাইফেল, তিনটি মাঝারি আকৃতির ক্রুড মর্টার (স্থানীয়ভাবে পাম্পি নামে পরিচিত), একটি মডিফায়েড এম-১৬ অ্যাসল্ট রাইফেল, দেশে তৈরি ৭ দশমিক ৫ ফুটের একটি রকেট, দেশে তৈরি একটি বড় মর্টার এবং বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ। জব্দ করা এসব অস্ত্র-গোলাবারুদগুলো আপাতত মণিপুর পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এ বিষয়ে তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ।
Advertisement
প্রসঙ্গত, গত বছর মে মাস থেকে মণিপুরে জাতিগত দাঙ্গার শুরু হয়। মাঝে সংঘাত কিছুটা কম থাকলেও গত দুই সপ্তাহজুড়ে ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভারতের এই রাজ্য। গত ১ সেপ্টেম্বর রাজধানী ইম্ফলের পশ্চিমে কৌতরুকে ড্রোন হামলার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজ্যজুড়ে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ব্রডব্যান্ড চালু করা হলেও এখনও বন্ধ রয়েছে মোবাইল ইন্টারনেট।