Advertisement
এছাড়া উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ মাহমুদুল হাসান বলেন, ৪০০ জনের বেশি আন্দোলনকারী আহত অবস্থায় চিকিৎসা নিয়েছেন।
Advertisement
এর মধ্যে একজন মারা গেছেন। তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এদিকে সংঘর্ষ শুরু হওয়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের উত্তরা অংশ দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া দুপুর দেড়টার দিকে হাউজবিল্ডিং থেকে রাজলক্ষ্মী মোড় পর্যন্ত সড়কে আন্দোলনকারীরা অবস্থান করে। পরে তাদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ওই এলাকায়।
Advertisement
প্রসঙ্গত, কোটা আন্দোলনকারীরা বুধবার (১৭ জুলাই) রাতে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ কর্মসূচি ঘোষণা করে। সে কর্মসূচি পালনে উত্তরায় বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও স্কুলের শিক্ষার্থীরা সকাল থেকেই জমজম টাওয়ারের সামনে জড়ো হয়। পরে তারা মিছিল নিয়ে মূল সড়কে উঠতে চাইলে পুলিশ ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। পরে সংঘর্ষ শুরু হয়।