বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যে জিয়া, প্রমাণ তুলে ধরলেন জয় (ভিডিও)

SHARE

 

ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি),ঢাকা প্রতিনিধি ,সোমবার, ১৪ আগস্ট ২০২৩ : ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান, সেই প্রমাণ তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টা এবং ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।সোমবার (১৪ আগস্ট) রাতে নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এই তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরেন জয়।

Advertisement


সজীব ওয়াজেদ জয়ের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা ভিডিওটি দেখুন এখানে


জয়ের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, 
 

রাষ্ট্রপ্রধান থাকা অবস্থায় ইনডেমনিটি আইন করা, দেশের বাইরে হওয়া কমিশনকে তদন্ত করতে না আসতে দেয়া, খুনি রশীদকে জার্মানিতে, ডালিমকে স্পেনে, নূর চৌধুরীকে কানাডা ও রাশেদ চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রদূত হিসেবে পুরস্কার দেয়া। এরপরও কেউ যদি বলেন জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ও সুবিধাভোগী নয় তাহলে আসলে বুঝতে হবে তারা ছদ্মবেশী শকুন।

সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য মাত্র কাজ শুরু করেছিলেন জাতির পিতা। কিন্তু স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিদের সেটি জন্য হয়নি।

Advertisement

তারা যেভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল তেমনি বাধা হয়ে দাড়ায় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও।

দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নিতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। সেদিন ঘাতকদের হাতে নিহত হন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন নেছা, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেল, শেখ কামালের স্ত্রী সুলতানা কামাল, জামালের স্ত্রী রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, এসবি অফিসার সিদ্দিকুর রহমান, কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ।

Advertisement


এ ছাড়াও প্রায় একই সময়ে ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যুবলীগ নেতা শেখ ফজলুল হক মণির বাসায় হামলা চালিয়ে শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াতের বাসায় হামলা করে সেরনিয়াবাত ও তার কন্যা বেবী সেরনিয়াবাত, পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, নাতি সুকান্ত আব্দুল্লাহ বাবু, আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বড় ভাইয়ের ছেলে শহীদ সেরনিয়াবাত এবং আমির হোসেন আমুর খালাতো ভাই আবদুল নঈম খান রিন্টুকে হত্যা করে।