ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ বিডি ডট কম,নিজস্ব প্রতিনিধি,২৪ এপ্রিল : বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয় খুব গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রলানয়। আমি বসি আছি উপ-সচিব মাহবুবুর রহমান ফারুকীর সামনে। আ ক ম মোজাম্মেল হক মন্ত্রী ১২/৪/১৭ইং তারিখে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কাছে একটি তদন্তের জন্য চিঠিতে লিখে দিয়েছেন। চিঠিটা দিয়েছেন ১২ তারিখ সচিব বরাবরে। সচিব চিঠিটি ৬তলায় পাঠিয়ে দিয়েছেন ১৭ তারিখে। সচিব সাহেবের রুমের ফয়েজ ও রহমত কোন সন্ধান দিতে পারল না চিঠিটির। বললো দুই সপ্তাহ পরে আসেন। চিঠিটি কিন্তু জরুরী। মন্ত্রী মহোদয়ের এপিএ মোঃ জাহাঙ্গীর যে ভাবে হোক সন্ধান পেলেন চিঠিটি ৬তলা হয়ে উপ-সচিব এর রুমে পড়ে আছে। তিনি জরুরী চিঠিটি পাঠাতে চেষ্ঠা করলেন। বললেন আপনি উপ-সচিব মাহবুর রহমান ফারুকীরে রুমে যান। আমি উপ-সচিব মাহবুর রহমান ফারুকীরে রুমে গেলাম। তিনি তখন ল্যান্ড ফোনে কথা বলছেন। তিনি বলছেন,মুক্তিযোদ্ধা সার্ট্টিফিকেট নীল খেত হতে বানানো যাবে দোস্ত। ঠিক আছে মাল নিয়ে আয় হবে। আমি কিন্তু ৩০ তারিখে বদলী হয়েগেছি রোডস এন্ড হাইওয়ে। তার পূর্বে এসো দোস্ত। আমি ভাবলাম সরিসাতেতো ভূত আছে। কথা শেষে ওনাকে বললাম চিঠিটা কোথায়,ওনি বললো দেরি হবে। আমি বললাম মন্ত্রী মহোদয় ১৫ কার্যদিবসে কাজ শেষ করতে বলেছে। তিনি বললেন,এইগুলি রাজনৈতিক কথা মন্ত্রী আসলে স্বাক্ষর হবে। স্যার, মন্ত্রী মহোদয় স্বাক্ষর করে দিয়ে বিদেশ গেছেন। ১০দিনতো হয়ে গেল,এই সময়ের মধ্যে চিঠিটা না পৌছলে ক্ষতি হবে। যান যান চিঠির গতিতে চিঠি যাবে। বিজ্ঞানের যুগ,ইমেইলে চিঠি পাঠালে ১ মিনিটে পৌছে যেত। চিন্তুা করলাম, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জন্য দিনরাত্র পরিশ্রম করছেন,সরিসাতে ভূত রেখে কি পাড়বেন?