ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ ২৪.কম (টিভি),ভয়েস অব মেঘনার সৌজন্যে, সোমবার   ০৭ অক্টোবর ২০২৪ ||  আশ্বিন  ২২ ১৪৩১ :

মেঘনা উপজেলার ৯০ শতাংশ জনগণ বিএনপির সমর্থক, এজন্য এতদিন এ এলাকায় উন্নয়ন হয়নি’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ) অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া।

Advertisement

রবিবার বিকালে মেঘনা বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে সংগঠনের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুল অদুদ মুন্সি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শহিদ উল্লাহ সরকার, অ্যাডভোকেট হাতেম আলী, আব্দুল মতিন, মো. শাহাব উদ্দিন, আব্দুল গাফফার ও জহিরুল ইসলাম জহির।

অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেন, “মেঘনা উপজেলার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে তিনি বলেন, “মেঘনা-কাঁঠালিয়া নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত এই দ্বীপ এলাকার জনগণের প্রায় ৯০ শতাংশ বিএনপির সমর্থক। এজন্য এ এলাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। ভাটের চরে থেকে উপজেলা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মেইন রাস্তাটি দীর্ঘদিন চলাচলের অযোগ্য ছিল। বিএনপির নেতাকর্মীরা আমরা নিজেদের অর্থায়নে রাস্তাটি মেরামত করেছি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের কাছ থেকে আমরা এ শিক্ষা পেয়েছি।”

এসময় সরকারের কাছে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন ততটুকু সংস্কার করে নির্বাচন দিন। জনগণের সরকার এসে সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা করবে।”

Advertisement

তিনি বলেন, “নির্বাচন বিলম্বিত হলে জনগণের কাছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হবে।”

উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আজহারুল হক শাহীনের সঞ্চালনায় সভায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন চন্দনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. সেলিম সরকার, গোবিন্দপুর ইউনিয়নের সভাপতি মো. বশির আহম্মেদ, ভাওরখোলা ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাকির হোসেন, লুটেরচর ইউনিয়নের সভাপতি মো. শাহজালাল, মানিকারচর ইউনিয়নের আহ্বায়ক মো. মোকাররম হোসেন, রাধানগর ইউনিয়নের সদস্য সচিব মো. আমজাদ হোসেন, বড়কান্দা ইউনিয়নের সভাপতি মো. মাহফুজ, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আব্দুল হান্নান সরকার, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আতাউর রহমান লুদী, যুবদল নেতা মাসুরুল হক সরকার, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক কেফায়েত উল্লাহ প্রমুখ।

Advertisement