ওয়ার্ল্ড ক্রাইম নিউজ বিডি ডট কম,মোঃ মাজহারুল ইসলাম,ক্রাইম রিপোর্টার,০৪ মে : কুমিল্লা, কুমিল্লা হোমনা উপজেলার রামকৃষ্ণপুর কামাল স্মৃতি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ,টি,এম আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে কুরুচীসম্পন্ন আপক্তিকর ষ্ট্যার্টাস পোষ্ট করা হয় । গত ১ লা মে সামাজিক যোগাযোগের
মাধ্যমে ফেজবুকে চরলহনীয়ার তাজা খবর নামের একটি আই ডি তে এ খবর প্রকাশ করা হয়। ইহাতে প্রধান শিককের সাথে এক ছাত্রীর হাস্যজ্জোল ছবি সহ লেখা পোষ্ট করা হয়। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে এলাকার সর্বস্তরের মানুষের মাঝে আলোচনা-সমালোচনা ঝড় উঠে।
এটি নিয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, বিদ্যালয়ের কার্যকরী পরিষদের সদস্যগন মিলে এক সংবাদ সম্মেলনের
আয়োজন করেন । সম্মেলনে তিনি তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন চরলহনীয়ার তাজা খবর নামের আই ডি তে
যা পোষ্ট করা হয়েছে সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াত । এতে করে শুধু আমারই নয় বরং একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্টানের সুনাম ক্ষুন্ন করা হয়েছে যাহা শিক্ষার্থীদের উপরেও প্রভাব পরতে পারে। তিনি বলেন আটাষ বৎসর যাবৎ তিনি শিক্ষকতা করছেন
এবং আট বৎছর যাবৎ অত্র বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রথম সন্তান(ছেলে) প্রথম শ্রেনীর ম্যাজিট্টেট, মেয়ে একটি কলেজের অধ্যাপক, ছোট ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধ্যায়নরত ও ছোট মেয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাযনরত। শিক্ষক ও বাবা হিসাবে তিনি অত্যন্ত সফল ও গর্বিত।
এই সফলতা ওগর্বিতের কারনেই হয়তো তার বিরুদ্ধে কু চক্রী হিসাবে কাজ করেছেন বলে তিনির ধারনা। অত প্রতিষ্ঠানে
আট বছর দ্বায়িত্ব পালনকালে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও শিক্ষার মানোন্ন্য়ে সফলতার কথা তুলে ধরেন। পাশাপাশি সকল বিষয়ে
সত্যতা যাচাইয়ের কথাও সাংবাদিকদের কিছু প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমার দায়িত্ব পালনকালে কিংবা কোন শিক্ষক/
কর্মচারী এমনকি কোন অভিবাবকদের সাথে মনোমালিন্য হয়নি আর বাক বিতন্তেরতো প্রশ্নেই আসেনা ।
সাংবাদিকগন এসব বিষয়ের সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে জানা যায় বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক,কর্মচারী, অভিবাবকগন এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম ক্ষোভ আতংক এবং চাপা উওেজনার প্রকাশ পায়,তাহারাএমন নিন্দনীয়সও মমিথ্যা অপপ্রচারে মানহানির আভিযোগ তুলে বলেন বিদ্যালয়ের মান ক্ষন্ন হয়েছে। পাশাপাশি তাহারা এই প্রচারকারীর অবিলম্বে
শাস্তির দাবি জানান।
অন্যদিকে দেখা গেছে চর্যলহনীয়া তাজা খবর নামে আই ডি টি মঙ্গল বার দুপুরের পর থেকেই প্রকাশিত সক্যল
কার্যক্রম মুছে ফেলা হয়েছে এবং একইনামে কোথাও স্পেস এবং বানানে কিছুটা পার্থক্য রেখে আরও কয়েকটি আই ডি চালু আছে। অভিজ্ঞদের ধারনা সবগুলো আই ডি একজনই পরিচালনা করছেন জনগনকে হয়রানী ও মিথ্যা অপ-প্রচারের জন্য । এছাড়াও চরলহনীয়ার বেশ কয়েকজন সুনামধন্য লোকদের নিয়েও মিথ্যা খবর প্রকাশ করা হয়েছে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।